আজ - শুক্রবার, ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, (গ্রীষ্মকাল), সময় - দুপুর ১২:৪৩

খুলনা বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের মৃত্যু, মোট শনাক্ত ৯৯ হাজার ছাড়ালো

খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছেন ৬১২ জন।

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় বিভাগে ৩৯ জনের মৃত্যু ঘটে। একই সময়ে ৪২৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়। বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে কুষ্টিয়ায়।

আজ রোববার বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানায়।

গত বছরের ১৯ মার্চ বিভাগের চুয়াডাঙা জেলায় প্রথম মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়।

সেই থেকে আজ সকাল পর্যন্ত ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৯৯ হাজার ৪৯৪ জন। এদের মধ্যে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন দুই হাজার ৬৫৭ জন। একই সময়ে সুস্থ হয়েছেন ৭৮ হাজার ৩৫৯ জন।

সূত্র জানায়, ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়ায়। বাকিদের মধ্যে যশোরে সাত জন, খুলনা, ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গায় দুজন করে, বাগেরহাট, মাগুরা ও মেহেরপুরে একজন করে মারা গেছেন।

বিভাগের বিভিন্ন জেলার মধ্যে খুলনা জেলায় ১৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে, কুষ্টিয়ায় ১১৪ জনের, বাগেরহাটে ৬০ জনের, সাতক্ষীরায় ৬৬ জনের, যশোরে ৫১ জনের, নড়াইলে ১৮ জনের, মাগুরায় ৫৯ জনের, ঝিনাইদহে ৩৭ জনের, চুয়াডাঙায় ৩৮ জনের এবং মেহেরপুরে ৩৯ জনের।

খুলনায় এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৪ হাজার ৯১০ জনের, সাতক্ষীরায় ছয় হাজার ৬৫ জনের, বাগেরহাটে ছয় হাজার ৩৯৫ জনের, যশোরে ১৯ হাজার ৭৩৩ জনের, নড়াইলে চার হাজার ৩৯৬ জনের, মাগুরায় তিন হাজার ৪৯৭ জনের, ঝিনাইদহে আট হাজার ১৫৫ জনের, কুষ্টিয়ায় ১৫ হাজার ৮০৭, চুয়াডাঙ্গায় ছয় হাজার ৩১৪ জনের এবং মেহেরপুরে মোট শনাক্ত হয়েছে চার হাজার ২২২ জনের।

মৃত্যু সংখ্যায় বিভাগে শীর্ষে আছে খুলনা জেলা। এ জেলায় এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬৭৭ জন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে কুষ্টিয়া। সেখানে মারা গেছেন ৬৩০ জন। বাগেরহাটে মারা গেছেন ১৩১ জন, সাতক্ষীরায় ৮৫ জন, যশোরে ৩৯৬ জন, নড়াইলে ৯৮ জন, মাগুরায় ৭৮ জন, ঝিনাইদহে ২২৬ জন এবং মেহেরপুরে ১৫৯ জন।

এ ছাড়া, খুলনায় এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ হাজার ১৪ জন, বাগেরহাটে পাঁচ হাজার ৫৭৮ জন, সাতক্ষীরায় চার হাজার ৮৮৬ জন, যশোরে ১৬ হাজার ৯৯৩, নড়াইলে তিন হাজার ৩৯৭ জন, মাগুরায় তিন হাজার ৪৯৭ জন, ঝিনাইদহে পাঁচ হাজার ১৯৮ জন, কুষ্টিয়ায় ১২ হাজার ২৯৬ জন, চুয়াডাঙায় চার হাজার ৫১৭ জন এবং মেহেরপুরে তিন হাজার ৪৭১ জন সুস্থ হয়েছেন।

আরো সংবাদ