নাঈম সাব্বির, বিশেষ প্রতিনিধি পলিটিক্যাল: যশোর জেলার চৌগাছা ও ঝিকরগাছায় ক্ষমতাসীন আ’লীগের কর্মী সমর্থকদের মূর্তিমান আতঙ্ক এখন বিএনপি জামায়াত। অনেকটা রূপকথার রূপক গল্প মনে হলেও মাঠ কিন্তু এর স্বাক্ষ্য দিচ্ছে। চৌগাছা ঝিকরগাছার প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন আ’লীগার বাদে কোন লোক খুঁজে পাওয়া কষ্টসাধ্য। খানজাহান আলী 24.com এর কাছে এ ব্যাপারে একটি অভিযোগ আসে। অনুসন্ধানে নেমে অনুসন্ধানের পথ আমাদের নিয়ে গেছে নানা প্রকার চমৎকারের কাছে। কোনঠাঁসা আ’লীগ স্থানীয় ক্ষমতায় তাহলে কারা? এমন প্রশ্ন সামনে রেখে অনুসন্ধানি টিম মাঠ চষতে থাকে- পর্যবেক্ষণ কিন্তু ভিন্ন কথা বলছে।
এ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সংসদ সদস্য যশোর ২আসন (চৌগাছা – ঝিকরগাছা)। গ্রুপিং গ্রুপিং খেলায় ব্যাটিংটা বেশ জোরেশোরে করছেন এমপি মনির। এই ব্যাটিংয়ের বিশেষত্বে আ’লীগের ত্যাগী কর্মীরা এখন কোনঠাঁসা তারা তাদের প্রাপ্য টুকুও পাচ্ছেন না সরকার পক্ষ থেকে। স্থানীয় পর্যায়ে সাংসদ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করায় বঞ্চিত আ’লীগের তৃণমূলের কর্মীসমর্থকরা, তবে সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে বিএনপি জামায়াত জোটের নেতাকর্মীরা। রাজপথে কথিত সমর্থকেরর বহর বাড়াতে এমপি মনির বিএনপি জামায়াতের নেতাদের পৃষ্টপোষক হিসেবে কাজ করছেন,এমন অভিযোগ স্থানীয়দের। জনবিছিন্ন হবার পর এমন কর্মকান্ড করছেন তিনি, নিজের নিয়ন্ত্রন পাকাপোক্ত করতে স্কুল মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন কমিটিতে তার নিজের লোক দিয়ে কমিটি করছেন।
কিন্তু দুঃখজনক সত্য এটাই যে মনির যাদের নিজের লোক বলে কমিটি গঠন, প্রচার, প্রচারনার কাজ চালাচ্ছেন তারা সকলেই বিএনপি জামায়াতের নেতাকর্মী বা সমর্থক। এমন অবস্থা চলতে দিলে ভবিষৎ আ’লীগ কোন পথে ধাবিত হচ্ছে এমন জিঘাংসা জনমনে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে জনসমর্থনহীন একজন ব্যক্তিকে সাংসদ হিসেবে গণ্যকরা অশোভনীয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিশ্চই আগামি নির্বাচনে এ ব্যাপারে বিচক্ষণতার পরিচয় দিবেন বলে আশাবাদী স্থানীয় আওয়ামিলীগ।
সম্প্রতি স্থানীয় একজনের প্রতিক্রিয়া হুবহু তুলে ধরা হলো:
Raju মাননীয় এমপি সাহেব, আপনি দয়া করে ঝিকরগাছা বাসিকে শান্তিতে থাকতে দেন,চাঁদাবাজি বোমাবাজি বন্ধ করেন,,আপনার পাশে বসা ভদ্র শয়তান আবদার এর ছেলে বাবলুকে দিয়ে আপনি গতকাল ছুটিপুর বাজারে বোমাবাজি করিয়েছন,,,গংগান