আজ - শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, (হেমন্তকাল), সময় - সকাল ৯:৫০

তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৫টি প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তুলতে হবে -পলক

সম্ভাবনাময় ব্লকচেইন প্রযুক্তি বিশ্বকে বদলে দেবে উল্লেখ করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, এর মাধ্যমে তথ্যের শতভাগ নিশ্চয়তা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আনয়ন সম্ভব।

তিনি বলেন, আমাদের তরুণদের কাছে ব্লকচেইন প্রযুক্তিসহ ডিজরাপটিভ টেকনোলজি পৌঁছে দিতে না পারলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব প্রতিযোগিতায় থেকে আমরা পিছিয়ে পড়বো।

বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে ‘ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ- ২০২১’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পরে প্রতিমন্ত্রী ২৫-২৭ তিন দিব্যাপী ‘ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ- ২০২১’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বিগডাটা, রোবটিকস্, ব্লকচেইন ও মাইক্রোপ্রসেসর ডিজাইন এ ৫টি প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তুলতে হবে। এ লক্ষ্যে দেশের ১৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব, ৩০০টি স্কুল অব ফিউচার, ৬৪টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এছাড়া সারাদেশে ৮ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ৫ হাজার ল্যাব প্রতিষ্ঠার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং আরও ১০ ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হবে।

সুরক্ষা ডট গভ ডট বিডি রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্মে দেশের ৪০ লাখ মানুষ নিবন্ধন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভ্যাকসিন কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবস্থান সারা বিশ্বের মধ্যে ১০ নম্বরে। এ নিবন্ধন কার্যক্রম দেশে-বিদেশে অনলাইনে ইন্টারঅপেরাবল ও যাচাই-বাছাই করতে আমরা ব্লকচেইন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারি।

তিনি ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তা, মেনটর ও জাজেসসহ সংশ্লিষ্টদেরকে এই রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্মকে এ প্রযুক্তিতে আনার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি ও ভূমি ব্যবস্থাপনাসহ সরকারের সকল সেক্টরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।

পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিশন ছিল একটি দার্শনিক দিকনির্দেশনা। এর অন্যতম লক্ষ্য জনগণের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেয়া, দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারে মাধ্যমে তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেবের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের (বিসিওএলবিডি) আহ্বায়ক বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, বিসিওএলবিডি‘র সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ এন করিম, অ্যাম্বাসেডর মো. আব্দুল হান্নান, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা, এফবিসিসিআইয়ের সিইও মাহফুজুল হক প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে সাম্প্রতিক সময়ের এক অভিনব উদ্ভাবন বলা হচ্ছে। ব্লকচেইন হলো তথ্য সংরক্ষণের নিরাপদ ও উন্মুক্ত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন ব্লকে একটির পর একটি চেইন আকারে তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। সাতোশি নাকামতো ছদ্মনামের এক ব্যক্তিকে ব্লকচেইন প্রযুক্তির উদ্ভাবক বলে মনে করা হয়। ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো বিটকয়েন সফটওয়্যার প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে ব্লকচেইন প্রযুক্তির বিবর্তন ঘটে চলছে।

তিনি বলেন, আমাদের তরুণদের কাছে ব্লকচেইন প্রযুক্তিসহ ডিজরাপটিভ টেকনোলজি পৌঁছে দিতে না পারলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব প্রতিযোগিতায় থেকে আমরা পিছিয়ে পড়বো।

বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে ‘ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ- ২০২১’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পরে প্রতিমন্ত্রী ২৫-২৭ তিন দিব্যাপী ‘ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ- ২০২১’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বিগডাটা, রোবটিকস্, ব্লকচেইন ও মাইক্রোপ্রসেসর ডিজাইন এ ৫টি প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তুলতে হবে। এ লক্ষ্যে দেশের ১৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব, ৩০০টি স্কুল অব ফিউচার, ৬৪টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এছাড়া সারাদেশে ৮ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ৫ হাজার ল্যাব প্রতিষ্ঠার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং আরও ১০ ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হবে।

সুরক্ষা ডট গভ ডট বিডি রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্মে দেশের ৪০ লাখ মানুষ নিবন্ধন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভ্যাকসিন কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবস্থান সারা বিশ্বের মধ্যে ১০ নম্বরে। এ নিবন্ধন কার্যক্রম দেশে-বিদেশে অনলাইনে ইন্টারঅপেরাবল ও যাচাই-বাছাই করতে আমরা ব্লকচেইন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারি।

তিনি ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তা, মেনটর ও জাজেসসহ সংশ্লিষ্টদেরকে এই রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্মকে এ প্রযুক্তিতে আনার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি ও ভূমি ব্যবস্থাপনাসহ সরকারের সকল সেক্টরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।

পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিশন ছিল একটি দার্শনিক দিকনির্দেশনা। এর অন্যতম লক্ষ্য জনগণের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেয়া, দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারে মাধ্যমে তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেবের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের (বিসিওএলবিডি) আহ্বায়ক বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, বিসিওএলবিডি‘র সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ এন করিম, অ্যাম্বাসেডর মো. আব্দুল হান্নান, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, হংকং ব্লকচেইন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্স মা, এফবিসিসিআইয়ের সিইও মাহফুজুল হক প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে সাম্প্রতিক সময়ের এক অভিনব উদ্ভাবন বলা হচ্ছে। ব্লকচেইন হলো তথ্য সংরক্ষণের নিরাপদ ও উন্মুক্ত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন ব্লকে একটির পর একটি চেইন আকারে তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। সাতোশি নাকামতো ছদ্মনামের এক ব্যক্তিকে ব্লকচেইন প্রযুক্তির উদ্ভাবক বলে মনে করা হয়। ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো বিটকয়েন সফটওয়্যার প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে ব্লকচেইন প্রযুক্তির বিবর্তন ঘটে চলছে।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত