বসুন্দিয়া প্রতিনিধি:: যশোর সদর উপজেলাধীন ১৫ নং বসুন্দিয়া ইউনিয়নের “মহুয়া সার্জিক্যাল ক্লিনিক” সিলগালা করেছে জেলা প্রশাসক।
সাম্প্রতি তালাশ টিমের অনুসন্ধানে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ডাঃ খলিলের বিরুদ্ধে অসহায়, দরিদ্র, মানুষের অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে চিকিৎসা বানিজ্যের প্রমাণ মিললে ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় জনসাধারণ বলছে, এর আগেও মহুয়া ক্লিনিকের বিরুদ্ধে চিকিৎসা অবহেলার অভিযোগ উঠছে পাশাপাশি দায়িত্বশীলরা গ্রেফতার হয়েছে অনেকবার। ডাঃখলিল কোন এক অদৃশ্য শক্তির জেরে নিজ এলাকা চেংগুটিয়াতে না পারলেও বসুন্দিয়াতে সেজে বসেছে চিকিৎসার দোকান।
বিভিন্ন সূত্র বলছে ডাঃখলিল চেংগুটিয়া বাজারের ভিলেজ ডাঃ মোহাম্মদ আলীর কম্পাউন্ডার ছিলো পরে নওয়াপাড়া কোনো একটি ক্লিনিকে চাকুরীকালীন সময় বড় বড় ডাক্তারের সহচর্য পেলে চেংগুটিয়াতে ক্লিনিক খুলে কন্টাকে নওয়াপাড়া থেকে রুগী অপারেশন করে এনে সেই ক্লিনিকে রেখে চিকিৎসা দিত। নানা বিতর্কিত কাজের জন্য চেংগুটিয়াতে স্থায়ী হতে পারেনি ডাঃ খলিল। শেষে ঠিকানা হয়ে যায় বসুন্দিয়া মোড়।
এরই মধ্যে ক্লিনিকটি সিলগালা করে এবং ডাক্তার খলিলকে ৬ মাসের জেল দিয়েছে প্রশাসন।
স্থানীয়দের দাবী নির্ধারিত ছয়মাস পর মহুয়া ক্লিনিক আবার চালু না হোক।