ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারবে না : কেশবপুরে কামাল।
কেশবপুর প্রতিনিধি।। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, নৌকা হচ্ছে উন্নয়ন ও শান্তির প্রতীক। জননেত্রী শেখ হাসিনা হচ্ছেন নৌকার কান্ডারি। নৌকার সরকার ক্ষমতায় আছে বলে দেশে এত উন্নয়ন। প্রতিটি সেক্টরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। নিজের অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মানের সাহস দেখাতে পারে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর কন্যা। আমরা বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট পাঠিয়ে মহাকাশকে জয় করেছি। কৃষি, শিক্ষা, বিদ্যুৎ, চিকিৎসা, অবকাঠামো উন্নয়নসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটেছে। প্রযুক্তির বিকাশে আমরা এগিয়ে গেছি। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল।
তিনি আরো বলেন, জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোর-৬ কেশবপুর সংসদীয় আসনে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও তার অংগ সংগঠন আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এই ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারবে না ইনস আল্লাহ। তাই আগামী ২৯ মার্চ উপ-নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে ভোট দিয়ে নৌকাকে বিজয়ী করে জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে কেশবপুর উপজেলাকে মডেল উপজেলা করতে হবে।
গতকাল সন্ধ্যায় যশোর-৬ কেশবপুর সংসদীয় আসনে উপ-নির্বাচনে নৌকা বিজয়ী করার লক্ষে কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফার পরিচালনায় শহরের আবু শারাফ সাদেক অঢিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন যশোর-৬ কেশবপুর সংসদীয় আসনে উপ-নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী ও যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার। আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এইচ এম আমির হোসেন ও পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে কোরআন তেলওয়াত করেন উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান খান মুকুল ও গীতা থেকে পাঠ করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি তপন কুমার ঘোষ মন্টু।
বর্ধিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ.কে.এম খয়রাত হোসেন, সহ-সভাপতি যশোর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক, সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন, মণিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম, মণিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন, যশোর জেলা পরিষদের সদস্য আলহাজ্ব হাসান সাদেক ও সোহরাব হোসেন, যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান শাহারুল ইসলাম, যশোর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. আসাদুজ্জামান আসাদ, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপু, যশোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রওশন ইকবাল শাহী, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. রফিকুল ইসলাম পিটু যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা সাদেক, কোষাধ্যক্ষ স্বপন কুমার মুখার্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক গৌতম রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক পৌর কাউন্সিলর শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাগরদাঁড়ী ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মুস্তাফিজুল ইসলাম মুক্ত, দপ্তর সম্পাদক মফিজুর রহমান মফিজ, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক মহিবুর রশিদ, শুকান্ত বিশ্বাস বাবু, সদস্য আলতাফ হোসেন বিশ্বাস, শাহাদাৎ গোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক এ্যাড. মিলন মিত্র, যুগ্ম-আহ্বায়ক পৌর কাউন্সিলর জামাল উদ্দীন সরদার, সুফলাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান মাষ্টার আব্দুস সামাদ, ত্রিমোহিনী ইউপি চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান, বিদ্যানন্দকাটি ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন, সুফলাকাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া মনি, পাঁজিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মুকুল, সাতবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন দফাদার, গৌরীঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম হাবিবুর রহমান হাবিব, সাগরদাঁড়ী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন, পাঁজিয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ইয়ার মাহমুদ, গৌরীঘোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাঃ অরুণ কুমার দে, সাগরদাঁড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাঃ আমানাত আলী, পাঁজিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ আল বাহার, সাগরদাঁড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ আলী, মজিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মশিয়ার রহমান পিরো, সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম সরোয়ার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাওঃ আব্দুল হালিম, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি সৈয়দ নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক রমেশ চন্দ্র দত্ত, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক প্যানেল মেয়র বিশ্বাস শহিদুজ্জামান শহিদ, যুগ্ম-আহ্বায়ক আবু সাঈদ লাভলু, সাবেক আহ্বায়ক প্রভাষক কাজী মুজাহীদুল ইসলাম পান্না, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক শাহারিয়ার রায়হান সান্টু, সাগরদাঁড়ী ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কাজী আলমগীর, সুফলাকাটি ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক শাহীন আলম, পাঁজিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক নাজমূল হুসাইন, সদর ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক তৌহিদুর রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুল গফুর, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক লিটন হোসেন, পৌর যুবলীগনেতা লিটন গাজী, যুবলীগনেতা ফারুক হোসেন, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাবেয়া ইকবাল, সাধারণ সম্পাদিকা মমতাজ খাতুন, উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভানেত্রী মিনু রানী, সাংগঠনিক সম্পাদিকা ইউপি সদস্য রেহেনা ফিরোজ, পৌর কাউন্সিলর আব্দুস সাত্তার খান, পৌর কাউন্সিলর আতিয়ার রহমান, পৌর কাউন্সিলর মফিজুর রহমান খান, পৌর কাউন্সিলর মনিরা খানম, আওয়ামী লীগনেতা আফছার উদ্দীন গাজী, আবু বক্কর সিদ্দিক, মশিয়ার গাইন, আব্দুর রশিদ, মশিয়ার দফাদার, আমিন উদ্দীন দফাদার, মিজানুর রহমান মিল্টন, উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কাজী আজাহারুল ইসলাম মানিক, যুগ্ম-আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান খান মুকুল, যুগ্ম-আহ্বায়ক জাকির হোসেন মুন্না, ছাত্রলীনেতা আবুল হাসান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক আব্দুল গফ্ফার, যুগ্ম-আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, গৌরীঘোনা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক মাসুদুর রহমান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক আবুল বাসার খান, যুগ্ম-আহ্বায়ক সেলিম খান প্রমুখ।
