আজ - শুক্রবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, (হেমন্তকাল), সময় - বিকাল ৩:৪৪

কাল সকাল ৬টা পর্যন্ত লঞ্চ চলবে

 বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) ট্রাফিক ও নৌব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক রফিকুল ইসলাম জানান, আগামীকাল সোমবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত লঞ্চ চলবে। পূর্ব ঘোষণা অনুসারে, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত লঞ্চ চলার কথা ছিল। শ্রমিকেরা সবাই আসতে না পারায় লঞ্চ চলাচলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে বলে তিনি জানান।বিজ্ঞাপনবিজ্ঞাপন

রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানার শ্রমিকদের ঢাকায় আসার সুবিধা বিবেচনায় আগামীকাল সকাল ছয়টা পর্যন্ত সারা দেশে লঞ্চ চলাচল করবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, কাল সকাল ছয়টা পর্যন্ত লঞ্চ চলবে। পূর্বঘোষণা অনুসারে, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত লঞ্চ চলার কথা ছিল। শ্রমিকেরা সবাই আসতে না পারায় লঞ্চ চলাচলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ যাত্রী পরিবহন সংস্থার (য্যাপ) জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, সময় শিথিল করলেও লঞ্চ চলাচলের সম্ভাবনা খুব কম। লঞ্চগুলোর বেশির ভাগ কর্মী ছুটিতে রয়েছে। অন্ততপক্ষে একদিন আগে জানালে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে লঞ্চ চালাতে পারতাম।

আজ রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত সদরঘাট থেকে ৮টি লঞ্চ বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেছে। অন্য গন্তব্য থেকে সদরঘাটে এসেছে ৬টি লঞ্চ। তবে এগুলোর মধ্যে ঢাকা-চাঁদপুর রুটের লঞ্চই বেশি ছিল। এই সময়ে বরিশাল থকে কোনো লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসেনি। দেশের অন্য কোনো জেলা থেকে কোনো লঞ্চ সদরঘাটে এসে পৌঁছায়নি।

শুক্রবার রপ্তানিমুখী কারখানা খোলার ঘোষণার পর বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন শ্রমিক-কর্মচারীরা। কেউ ট্রাকে, কেউ অটোরিকশায়, কেউ মোটরসাইকেলে, কেউ ভ্যানে করে দূরের পথের যাত্রা করেন। ভোগান্তির পাশাপাশি শ্রমিকদের বাড়তি ব্যয়ও করতে হয়েছে। দিনভর শ্রমিকের এই ভোগান্তির পর গতকাল সন্ধ্যা সাতটার পর সরকার জানায়, শ্রমিকদের চলাচলের জন্য আজ রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বাস, লঞ্চসহ গণপরিবহন চলবে।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত