টাঙ্গাইলের সখিপুরে শিক্ষককে না বলে বাড়ি যাওয়ার অপরাধে মো. আব্দুল্লাহ (৯) নামের এক শিশুকে মেরে হাত ভেঙে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার কালমাঘাট এলাকার মোহাম্মদিয়া ইসলামিয়া মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে শিশুটি গাজীপুরের কালিয়াকৈরের একটি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
আহত শিক্ষার্থী উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের মনতলা গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে। সে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র।
শিশুর বাবা রবিউল ইসলাম জানান, আবদুল্লাহ টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার কালমাঘাট এলাকার মোহাম্মদিয়া ইসলামিয়া মাদরাসায় দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। মাদরাসা থেকে তার খাবার খাওয়ার প্লেট হারিয়ে যায়। এ ভয়ে সে গত বৃহস্পতিবার সকালে মাদরাসার পাশের সলংগা গ্রামের নানার বাড়িতে চলে যায়। পরদিন নানি তাকে বুঝিয়ে আবার মাদরাসায় গিয়ে আজিজুল ইসলামের কাছে দিয়ে আসেন। এরপর আজিজুল ইসলাম ওই শিশুকে এলোপাতাড়ি মারধর করে তার হাত ভেঙে দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। স্বজনরা তাকে কালিয়াকৈর বাজারে একটি বেসরকারি ক্লিনিকে ভর্তি করের।
আহত শিক্ষার্থী উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের মনতলা গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে। সে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র।
শিশুর বাবা রবিউল ইসলাম জানান, আবদুল্লাহ টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার কালমাঘাট এলাকার মোহাম্মদিয়া ইসলামিয়া মাদরাসায় দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। মাদরাসা থেকে তার খাবার খাওয়ার প্লেট হারিয়ে যায়। এ ভয়ে সে গত বৃহস্পতিবার সকালে মাদরাসার পাশের সলংগা গ্রামের নানার বাড়িতে চলে যায়। পরদিন নানি তাকে বুঝিয়ে আবার মাদরাসায় গিয়ে আজিজুল ইসলামের কাছে দিয়ে আসেন। এরপর আজিজুল ইসলাম ওই শিশুকে এলোপাতাড়ি মারধর করে তার হাত ভেঙে দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। স্বজনরা তাকে কালিয়াকৈর বাজারে একটি বেসরকারি ক্লিনিকে ভর্তি করের।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মাদরাসা শিক্ষক আজিজুল ইসলাম বলেন, তাকে মারধর করা হয়নি। সে আবার বাড়ি চলে যেতে চাইলে হাত ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়। এসময়ে পড়ে গিয়ে তার হাত ভেঙে যায়।