আজ - শুক্রবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, (হেমন্তকাল), সময় - রাত ৪:১৭

ছিটকিনি আটকানো ঘরে পু’ড়’ল দুই শিশু, মা-নানি প’লা’ত’ক

মাদারীপুর সদর উপজেলায় ছিটকিনি আটকানো অবস্থায় ঘরের ভেতরে পুড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের উত্তর ঝিকরহাটি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে শিশুর মা ও নানি পলাতক রয়েছেন। আর শিশুটির বাবা মানিক বৈদ্য চুরির মামলায় ১৮ দিন ধরে জেল-হাজতে রয়েছেন বলে জানা গেছে।

নিহত শিশু দুইজনের নাম হলো-রুদ্র বৈদ্য (০৩) ও মানব বৈদ্য (০১)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক আগে মাদারীপুরের সদর উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের উত্তর ঝিকরহাটি গ্রামের মওলা মাতুব্বরের বাড়িতে বাসা ভাড়া নেয় একটি পরিবার। সেই ঘরে সোমবার দুপুরে আগুন লেগে রুদ্র বৈদ্য (০৩) ও মানব বৈদ্য (০১) নামে দুটি শিশু মারা যায়। ঘটনার পর থেকে শিশুদের মা ও নানি পলাতক রয়েছে। মাঝে মধ্যে পারিবারিক কলহের কারনে ওই ঘরে ঝগড়া হতো বলে জানায় স্থানীয়রা। আগুন লাগার কিছুক্ষণ আগেই শিশু দুটির মা ও নানি বাড়ি ছেড়ে যান। আর শিশু দুটির বাবা মানিক বৈদ্য চুরির মামলায় ১৮ দিন আগে জেলে যান। তাদের গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার উত্তর শিরখাড়া গ্রামে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক আগে মাদারীপুরের সদর উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের উত্তর ঝিকরহাটি গ্রামের মওলা মাতুব্বরের বাড়িতে বাসা ভাড়া নেয় একটি পরিবার। সেই ঘরে সোমবার দুপুরে আগুন লেগে রুদ্র বৈদ্য (০৩) ও মানব বৈদ্য (০১) নামে দুটি শিশু মারা যায়। ঘটনার পর থেকে শিশুদের মা ও নানি পলাতক রয়েছে। মাঝে মধ্যে পারিবারিক কলহের কারনে ওই ঘরে ঝগড়া হতো বলে জানায় স্থানীয়রা। আগুন লাগার কিছুক্ষণ আগেই শিশু দুটির মা ও নানি বাড়ি ছেড়ে যান। আর শিশু দুটির বাবা মানিক বৈদ্য চুরির মামলায় ১৮ দিন আগে জেলে যান। তাদের গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার উত্তর শিরখাড়া গ্রামে।

আলমগীর হোসেন নামের এক প্রতিবেশী জানান, সকালে শিশু দুটির মা ও নানি বাড়ি থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পর ঘরের চাল দিয়ে ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়। বাইরে থেকে আগুন লাগেনি। পরে স্থানীয়রা মিলে আগুন নেভানোর পর ভেতরে দুই শিশুকে উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে এক বছরের শিশু আগেই মারা যান। আরেকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘ওই দুই শিশুর বাবা, মা ও নানি উত্তর ঝিকরহাটি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। ওই বাসার মালিক থাকেন ঢাকায়। স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, মাঝে মাঝে তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে ঘটনার আসল কারণ কি ছিল।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত