আজ - বুধবার, ২২শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, (গ্রীষ্মকাল), সময় - সকাল ৭:১৬

‘জিয়া-মুস্তাকের প্রতিনিধিরা ষড়যন্ত্র করছে’ এস এম কামাল হোসেন

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেছেন, আজকে আবার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। কারা ষড়যন্ত্র করছে? জিয়া-মুস্তাকের প্রতিনিধি খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজশাহীতে জেলহত্যা দিবসের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এসএম কামাল হোসেন বলেন, জাতীয় চারনেতাকে হত্যা করা হলো, তাদের অপরাধ কি? কারণ তারা মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিততে প্রিয় মাতৃভূমিকে মুক্ত করার জন্য নেতৃত্ব দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য সাথী হিসেবে তারা নেতৃত্ব দিয়েছিল। তারা বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের হত্যা করেছে। তারা শিশু রাসেলকেও বাদ দেয়নি।
কারণ খুনিরা জানে, বঙ্গবন্ধু পরিবারের একজন সদস্যও বেঁচে থাকলে এই দেশ ঘুরে দাঁড়াবে। ২০০৮ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিতে নিরলস কাজ করছেন। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতার খুনিদের ফিরিয়ে এনে আইনের মুখোমুখি করতে উদ্যোগ নিয়েছেন।

জেল হত্যা দিবস স্মরণে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

‘জিয়া-মুস্তাকের প্রতিনিধিরা ষড়যন্ত্র করছে’

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেছেন, আজকে আবার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। কারা ষড়যন্ত্র করছে? জিয়া-মুস্তাকের প্রতিনিধি খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজশাহীতে জেলহত্যা দিবসের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

এসএম কামাল হোসেন বলেন, জাতীয় চারনেতাকে হত্যা করা হলো, তাদের অপরাধ কি? কারণ তারা মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিততে প্রিয় মাতৃভূমিকে মুক্ত করার জন্য নেতৃত্ব দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য সাথী হিসেবে তারা নেতৃত্ব দিয়েছিল। তারা বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের হত্যা করেছে। তারা শিশু রাসেলকেও বাদ দেয়নি।

কারণ খুনিরা জানে, বঙ্গবন্ধু পরিবারের একজন সদস্যও বেঁচে থাকলে এই দেশ ঘুরে দাঁড়াবে। ২০০৮ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিতে নিরলস কাজ করছেন। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতার খুনিদের ফিরিয়ে এনে আইনের মুখোমুখি করতে উদ্যোগ নিয়েছেন।

জেল হত্যা দিবস স্মরণে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকালে সাহেববাজার বড় মসজিদের সামনে আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের সন্তান ও রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। স্মরণ সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন।
স্মরণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, আজকের এই দিবসটি আমার ও আমার পরিবারের কাছে ভিন্নমাত্রার। কারণ জাতীয় চার নেতার মধ্যে একজন আমার জন্মদাতা পিতা শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান। যে বয়সে সন্তানরা পিতা-মাতার আশ্রয়ে থাকে, সেই বয়সে আমি আমার পিতাকে হারিয়েছিলাম।

সেই কারণে দিনটি আমাদের কাছে বেদনাবিধুর। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারীদের অনেকের বিচার কার্যকর করা হয়েছে। জাতীয় চার নেতার খুনিদের অনেকে পলাতক আছে। তারা বিশে^র যেখানে থাকুক না কেন, তাদের বাংলার মাটিতে এনে বিচার কার্যকর করা হবে, এটি শুধুমাত্র সময়ের ব্যাপার, আমরা সেটা দেখে যেতে চাই।

রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আখতার জাহান, রাজশাহী-৫ আসনের এমপি ডা. মনসুর রহমান, সংরক্ষিত আসনের এমপি আদিবা আঞ্জুম মিতা, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেরাজ উদ্দিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা প্রমুখ।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত