আজ - রবিবার, ২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, (হেমন্তকাল), সময় - ভোর ৫:২৩

দেশে দেশে সন্ত্রাসী হামলা- টার্গেট ইসলাম! মোদি ব্যস্ত কিসে?

ইসলামকে টার্গেট করেই দেশে দেশে সন্ত্রাসী হামলা?

১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা পায় শ্রীলঙ্কা। ২ কোটি জনসংখ্যার এই দেশটিতে ৭০.২% বৌদ্ধ, ১২.৬% হিন্দু, ৯.৭% মুসলিম এবং ৭.৪% খ্রিস্টান। ১৯৭৬ সালে শ্রীলঙ্কার উত্তর এবং পূর্বাংশ নিয়ে পৃথক ও স্বাধীন তামিল রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে গঠিত হয় স্বাধীনতাকামী বাহিনী Liberation Tigers of Tamil Eelam এলটিটিই। এটি তামিল টাইগার্স নামে পরিচিত ছিলো। লড়াই করেছিল শ্রীলঙ্কা সরকারের বিরুদ্ধে। যার প্রধান ছিলেন ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ। ১৮ মে ২০০৯ শ্রীলঙ্কার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধরতাবস্থায় নিহত হন তিনি।

সম্পাদকীয়

এলটিটিই অধ্যায় ছিল দীর্ঘসময় ধরে চলা রক্তপাতের ইতিহাস। পরাশক্তিগুলোর সমর্থন ছাড়াই সরকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বছরের পর বছর লড়ে এরা। এরপর গত ১০ বছরে ঘুরে দাঁড়ায় দেশটি। পর্যটন শিল্পের বিকাশে সারা বিশ্বের পর্যকটরা বেড়াতে যান এই দ্বীপদেশে।

এবার আসি প্রাসাঙ্গিক কথায়— শ্রীলঙ্কায় সিরিজ বোমা হামলা, প্রাণহানী, হতাহত হওয়া একটা ন্যাক্কারজনক ও দুঃখজনক ঘটনা। তীব্র নিন্দা জানাই এই হামলার।

নয় শতাংশ মুসলিমের উক্ত দেশটিতে মুসলমানরা বরাবরই নিগৃহীত। নিজেদের জিবিকা নির্বাহ__বেঁচে থাকার তাগিদে মাছধরা, চাষাবাদ ইত্যাদি শান্তিপূর্ণ পেশার সঙ্গেই যুক্ত তারা। তারপরও সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের কর্তৃক মুসলিম নির্যাতনের ঘটনা অহরহ ঘটে শ্রীলঙ্কায়।

সাত শতাংশ খৃস্টান ধর্মালম্বীর সিংহভাগই তামিল বা বিলুপ্ত এলটিটিইপন্থী— আবার খৃস্টানদের সঙ্গে মুসলিমদের কখনও কোনো বিবাদের ইতিহাসও নেই দেশটিতে। প্রশ্ন হলো; — হামলা হয়েছে গীর্জায়, মুসলিমদের বিবাদ আছে বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে, খৃস্টানদের সঙ্গে নয়, কিন্তু হঠাৎ দায় স্বীকার করল নতুন জন্ম নেওয়া এক সন্ত্রাসী সংগঠন? যেই সংগঠনকে মুসলিমদের সংগঠন বলে অভিহিত করে দেশটি। অথচ এই সংগঠনের বিস্তারিত কিছুই বলেনি তারা। হামলার দুইদিন পর দায় স্বীকার করে ক্রেডিট নেয় সংগঠনটি। কিন্তু যেই সংগঠনের কোনো পরিচয় নেই, অতীত অপরাধের রেকর্ড নেই একটি মুর্তি ভাঙা ছাড়া, হামলার দুইদিন পেরিয়ে দায় স্বীকার, তার মানে এটাও পরিকল্পিত নয়ত? যে এই সুযোগে মুসলমান নিধন করা! অথচ মুসলিম কর্তৃক গীর্জায় হামলা করার কথা নয় যেহেতু তাদের সঙ্গে খৃস্টানদের দ্বন্দ নেই। দ্বিতীয় কথা; শ্রীলঙ্কায় মুসলমানরা নিগৃহীত ও দুর্বল এবং শান্তিপ্রিয়/অসহায়। তাদের দ্বারা হামলা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তৃতীয় কথা হলো— জিহাদের নামে কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলাম ও মুসলমানের লাভ চায় না, চায় ক্ষতি এবং এসব সংগঠন ইসলামবিদ্বেষী সন্ত্রাসী কর্তৃক পরিচালিত বলেই মুসলিমরা বিশ্বাস করেন। তাই নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের দায় স্বীকার করার অযুহাতে মুসলমানদের ওপর দায় চাপানোর কোনো সুযোগ নেই।


নিউজিল্যান্ডে মসজিদে নামাযরত মুসল্লীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর, ঐ দেশের সরকারের পজিটিভ পদক্ষেপে বিশ্বব্যাপী মুসলিমরা যে সিমপ্যাথী আদায় করেছে এবং ইসলাম ও মুসলমান সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী যে পজিটিভ ধারণা তৈরি হয়েছে— সে ধারণাকে ভণ্ডুল করতে শ্রীলঙ্কার হামলা পরিকল্পিত কী না সেটাও ভাবনার বিষয় বলে অনেকের মন্তব্য।

ঐ দেশের পুলিশ সুপার ও সেনাবাহিনী বলেছে— তাদের কাছে হামলার আগাম তথ্য ছিল! এবং তারা তা সরকারকে জানিয়েছেন, তাহলে আগাম তথ্য পেয়েও সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কেন? একঢিলে ২ পাখি শিকার নয়ত? – তামিলপন্থী খৃষ্টানদের সাইজ করা; যেহেতু তারা সরকারের বিরুদ্ধে এলটিটিই গঠন করে যুদ্ধ করেছিল।

 সন্ত্রাসী সংগঠনের দায় স্বীকারের অযুহাতে মুসলিম নিধন? ইতোমধ্যে এই অযুহাতে মসজিদ, মুসলিমদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে! অথচ হামলার পর সরকার কারফিউ জারি করে শ্রীলঙ্কায়, কিন্তু কারফিউর মাঝেই মুসলমানদের ওপর হামলা চালাচ্ছে কে বা কারা। প্রশ্ন হলো— কারফিউর মাঝে হামলা! “ডাল মে কুচ কালা নয়ত?” অন্যদিকে সামজিক যোগাযোগমাধ্যমও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সামজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ রেখে জরুরী অবস্থার মধ্যে মুসলিমদের আর কী কী সর্বনাশ করা হচ্ছে__তা জানারও কোনো সুযোগ নেই।

মজার ব্যাপার হলো; নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলা, বাংলাদেশের হলি আর্টিসান, আর শ্রীলঙ্কার গীর্জায় হামলা, সবকটিরই চুড়ান্ত টার্গেট ইসলাম ও মুসলমান! মুসলমানদের সন্ত্রাসী তকমা দেওয়া, মুসলমানদের ওপর অন্যদের লেলিয়ে দেওয়া এবং মুসলিমবিদ্বেষ ছড়ানোই এর উদ্দেশ্য বলে মনে করেন অনেকে।

সবকটি ঘটনার দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিলে ঘুরে ফিরে ইসলামকেই যে তাদের মূল টার্গেট সেটি স্পষ্ট। ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেন, সিরিয়াকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে তারা। সৌদি, পাকিস্তান, মিশরকে বানিয়েছে গোলাম। শক্তিধর ইরানও ধুঁকছে অর্থনৈতিক মন্দায়। তুরস্ককেও বাগে আনতে চলছে নানা প্রচেষ্টা। ইসলাম ধ্বংস করতে সবপথেই নতুন ক্রুসেড নিয়ে এগুচ্ছে দাঙ্গাবাজ মিশনারীরা এবং সারাবিশ্বের কাছে মুসলমানদের উগ্রবাদী ও সন্ত্রাসী প্রমাণ করতে ইসলামের নামে পোষা সন্ত্রাসী দিয়ে মানুষ মারছে তারা।

ইসলামী চিন্তাবিদরা বলেন— ইসলামের নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড এবং নিরীহ মানুষের জীবন নেওয়া ইসলামবিরোধী কাজ। তারা যদি সত্যিই মুসলিম হতো, তাহলে তাদের প্রথম টার্গেট হতো ইসরাইল।

শ্রীলঙ্কা প্রসঙ্গে আসি__হামলার তথ্য থাকার পরও ব্যবস্থা না নেওয়া, সরকারের কোনো একটি শক্তিশালী পক্ষ কর্তৃক হামলাকারীদের সমর্থন দেওয়াকেই নির্দেশ করে। আরেকটি বিষয়ও ভাবায়, সেটি হচ্ছে ভারতের নির্বাচন। যেখানে মুসলিমবিদ্বষী মোদী যেকোনো মূল্যে আবারও ক্ষমতায় থাকতে মরিয়া। আর শ্রীলঙ্কার ক্ষমতায় কে থাকবে সেটাও নির্ধারণ করে ভারত। হামলার তথ্য থাকার পরও শ্রীলঙ্কা সরকারের নিষ্ক্রীয়তা মোদীর প্রতি আনুগত্য কী না সেটাও প্রশ্ন অনেকের। সারা পৃথিবীর দৃষ্টি এখন শ্রীলঙ্কায়, এই ফাঁকে মোদী ভোট ডাকাতিতে ব্যস্ত কী না— সেটাও ভাববার বিষয়।


এলটিটিই অধ্যায় ছিল দীর্ঘসময় ধরে চলা রক্তপাতের ইতিহাস। পরাশক্তিগুলোর সমর্থন ছাড়াই সরকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বছরের পর বছর লড়ে এরা। এরপর গত ১০ বছরে ঘুরে দাঁড়ায় দেশটি। পর্যটন শিল্পের বিকাশে সারা বিশ্বের পর্যকটরা বেড়াতে যান এই দ্বীপদেশে।

এবার আসি প্রাসাঙ্গিক কথায়— শ্রীলঙ্কায় সিরিজ বোমা হামলা, প্রাণহানী, হতাহত হওয়া একটা ন্যাক্কারজনক ও দুঃখজনক ঘটনা। তীব্র নিন্দা জানাই এই হামলার।

নয় শতাংশ মুসলিমের উক্ত দেশটিতে মুসলমানরা বরাবরই নিগৃহীত। নিজেদের জিবিকা নির্বাহ__বেঁচে থাকার তাগিদে মাছধরা, চাষাবাদ ইত্যাদি শান্তিপূর্ণ পেশার সঙ্গেই যুক্ত তারা। তারপরও সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের কর্তৃক মুসলিম নির্যাতনের ঘটনা অহরহ ঘটে শ্রীলঙ্কায়।

সাত শতাংশ খৃস্টান ধর্মালম্বীর সিংহভাগই তামিল বা বিলুপ্ত এলটিটিইপন্থী— আবার খৃস্টানদের সঙ্গে মুসলিমদের কখনও কোনো বিবাদের ইতিহাসও নেই দেশটিতে। প্রশ্ন হলো; — হামলা হয়েছে গীর্জায়, মুসলিমদের বিবাদ আছে বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে, খৃস্টানদের সঙ্গে নয়, কিন্তু হঠাৎ দায় স্বীকার করল নতুন জন্ম নেওয়া এক সন্ত্রাসী সংগঠন? যেই সংগঠনকে মুসলিমদের সংগঠন বলে অভিহিত করে দেশটি। অথচ এই সংগঠনের বিস্তারিত কিছুই বলেনি তারা। হামলার দুইদিন পর দায় স্বীকার করে ক্রেডিট নেয় সংগঠনটি। কিন্তু যেই সংগঠনের কোনো পরিচয় নেই, অতীত অপরাধের রেকর্ড নেই একটি মুর্তি ভাঙা ছাড়া, হামলার দুইদিন পেরিয়ে দায় স্বীকার, তার মানে এটাও পরিকল্পিত নয়ত? যে এই সুযোগে মুসলমান নিধন করা! অথচ মুসলিম কর্তৃক গীর্জায় হামলা করার কথা নয় যেহেতু তাদের সঙ্গে খৃস্টানদের দ্বন্দ নেই। দ্বিতীয় কথা; শ্রীলঙ্কায় মুসলমানরা নিগৃহীত ও দুর্বল এবং শান্তিপ্রিয়/অসহায়। তাদের দ্বারা হামলা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তৃতীয় কথা হলো— জিহাদের নামে কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলাম ও মুসলমানের লাভ চায় না, চায় ক্ষতি এবং এসব সংগঠন ইসলামবিদ্বেষী সন্ত্রাসী কর্তৃক পরিচালিত বলেই মুসলিমরা বিশ্বাস করেন। তাই নতুন সন্ত্রাসী সংগঠনের দায় স্বীকার করার অযুহাতে মুসলমানদের ওপর দায় চাপানোর কোনো সুযোগ নেই।


নিউজিল্যান্ডে মসজিদে নামাযরত মুসল্লীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর, ঐ দেশের সরকারের পজিটিভ পদক্ষেপে বিশ্বব্যাপী মুসলিমরা যে সিমপ্যাথী আদায় করেছে এবং ইসলাম ও মুসলমান সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী যে পজিটিভ ধারণা তৈরি হয়েছে— সে ধারণাকে ভণ্ডুল করতে শ্রীলঙ্কার হামলা পরিকল্পিত কী না সেটাও ভাবনার বিষয় বলে অনেকের মন্তব্য।

ঐ দেশের পুলিশ সুপার ও সেনাবাহিনী বলেছে— তাদের কাছে হামলার আগাম তথ্য ছিল! এবং তারা তা সরকারকে জানিয়েছেন, তাহলে আগাম তথ্য পেয়েও সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কেন? একঢিলে ২ পাখি শিকার নয়ত? – তামিলপন্থী খৃষ্টানদের সাইজ করা; যেহেতু তারা সরকারের বিরুদ্ধে এলটিটিই গঠন করে যুদ্ধ করেছিল।

 সন্ত্রাসী সংগঠনের দায় স্বীকারের অযুহাতে মুসলিম নিধন? ইতোমধ্যে এই অযুহাতে মসজিদ, মুসলিমদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে! অথচ হামলার পর সরকার কারফিউ জারি করে শ্রীলঙ্কায়, কিন্তু কারফিউর মাঝেই মুসলমানদের ওপর হামলা চালাচ্ছে কে বা কারা। প্রশ্ন হলো— কারফিউর মাঝে হামলা! “ডাল মে কুচ কালা নয়ত?” অন্যদিকে সামজিক যোগাযোগমাধ্যমও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সামজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ রেখে জরুরী অবস্থার মধ্যে মুসলিমদের আর কী কী সর্বনাশ করা হচ্ছে__তা জানারও কোনো সুযোগ নেই।

মজার ব্যাপার হলো; নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলা, বাংলাদেশের হলি আর্টিসান, আর শ্রীলঙ্কার গীর্জায় হামলা, সবকটিরই চুড়ান্ত টার্গেট ইসলাম ও মুসলমান! মুসলমানদের সন্ত্রাসী তকমা দেওয়া, মুসলমানদের ওপর অন্যদের লেলিয়ে দেওয়া এবং মুসলিমবিদ্বেষ ছড়ানোই এর উদ্দেশ্য বলে মনে করেন অনেকে।

সবকটি ঘটনার দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিলে ঘুরে ফিরে ইসলামকেই যে তাদের মূল টার্গেট সেটি স্পষ্ট। ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেন, সিরিয়াকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে তারা। সৌদি, পাকিস্তান, মিশরকে বানিয়েছে গোলাম। শক্তিধর ইরানও ধুঁকছে অর্থনৈতিক মন্দায়। তুরস্ককেও বাগে আনতে চলছে নানা প্রচেষ্টা। ইসলাম ধ্বংস করতে সবপথেই নতুন ক্রুসেড নিয়ে এগুচ্ছে দাঙ্গাবাজ মিশনারীরা এবং সারাবিশ্বের কাছে মুসলমানদের উগ্রবাদী ও সন্ত্রাসী প্রমাণ করতে ইসলামের নামে পোষা সন্ত্রাসী দিয়ে মানুষ মারছে তারা।

ইসলামী চিন্তাবিদরা বলেন— ইসলামের নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড এবং নিরীহ মানুষের জীবন নেওয়া ইসলামবিরোধী কাজ। তারা যদি সত্যিই মুসলিম হতো, তাহলে তাদের প্রথম টার্গেট হতো ইসরাইল।

শ্রীলঙ্কা প্রসঙ্গে আসি__হামলার তথ্য থাকার পরও ব্যবস্থা না নেওয়া, সরকারের কোনো একটি শক্তিশালী পক্ষ কর্তৃক হামলাকারীদের সমর্থন দেওয়াকেই নির্দেশ করে। আরেকটি বিষয়ও ভাবায়, সেটি হচ্ছে ভারতের নির্বাচন। যেখানে মুসলিমবিদ্বষী মোদী যেকোনো মূল্যে আবারও ক্ষমতায় থাকতে মরিয়া। আর শ্রীলঙ্কার ক্ষমতায় কে থাকবে সেটাও নির্ধারণ করে ভারত। হামলার তথ্য থাকার পরও শ্রীলঙ্কা সরকারের নিষ্ক্রীয়তা মোদীর প্রতি আনুগত্য কী না সেটাও প্রশ্ন অনেকের। সারা পৃথিবীর দৃষ্টি এখন শ্রীলঙ্কায়, এই ফাঁকে মোদী ভোট ডাকাতিতে ব্যস্ত কী না— সেটাও ভাববার বিষয়।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত