আজ - শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, (হেমন্তকাল), সময় - সকাল ৯:৫৫

ধসে পড়া ছাদ বাঁশ দিয়ে আটকে অফিস করছেন পূবালী ব্যাংক কর্মকর্তারা

সিলেটের জকিগঞ্জের পূবালী ব্যাংকের শাখার ছাদ ধসে পড়ে সম্প্রতি। এরপর কয়েকদিন ব্যাংকের শাখাটি বন্ধ রাখা হয়। এখন বাঁশ দিয়ে ঠেকানো হয়েছে ব্যাংকের ধসে পড়া ছাদের একাংশ। এমন অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলছে ব্যাংকিং কার্যক্রম। যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

এদিকে, ব্যাংক কর্তৃপক্ষের এমন কার্মকাণ্ডে অবাক গ্রাহকরা। ভেঙে পড়া ছাদের ধস ঠেকাতে বাঁশের ব্যবহার দেখে অবাক হয়েছেন গ্রাহকরা। এ নিয়ে সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

জানা গেছে, গত ১১ জুন রাতে পূবালী ব্যাংকের জকিগঞ্জ বাজার শাখার ছাদের একাংশ ধসে পড়ে। এতে বেরিয়ে আসে ছাদের রড। এমন অবস্থায় মেরামতের জন্য ১২ জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত ওই শাখার ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু ১৭ জুন ফের ব্যাংক খোলা হলে দেখা যায়, ধসে পড়া কংক্রিট ও সিমেন্টের টুকরাগুলো ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাঁশ দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে। এ অবস্থায় চলছে ব্যাংকিং কার্যক্রম। এমনকি বাঁশ দিয়ে আটকানো ছাদের নিচে বসে অফিস করছেন কর্মকর্তারা।

এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের জকিগঞ্জ বাজার শাখার ম্যানেজার মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, হঠাৎ ছাদ ধসে পড়ার কারণে আমরা কয়েকদিন ব্যাংকের সব কার্যক্রম বন্ধ রাখি। পরে ইঞ্জিনিয়ারদের পরামর্শে সাময়িক সময়ের জন্য বাঁশ ও কাঠ দিয়ে ধসে পড়া অংশ মেরামত করা হয়েছে। আমাদের শাখাটি শিফট করা হবে। শাখা পরিবর্তনের কাজ প্রক্রিয়াধীন থাকায় পুরোপুরি কাজ করা হয়নি।

এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের সিলেটের আঞ্চলিক ম্যানেজার জিয়াউল হক বলেন, ছাদ ধসের ব্যাপারে আমরা অবগত আছি। শাখাটি অন্য জয়াগায় পরিবর্তন করা হবে। তাই বাঁশ ও কাঠ দিয়ে মেরামত করা হয়েছে। তবে গ্রাহকদের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনে পাত দিয়ে আরও মজবুত করা হবে।

এ বিষয়ে জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিজন কুমার সিংহ বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। ধসে পড়া ছাদ এভাবে মেরামত করে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখা ঠিক নয়। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব।

শাখার ছাদ ধসে পড়ে সম্প্রতি। এরপর কয়েকদিন ব্যাংকের শাখাটি বন্ধ রাখা হয়। এখন বাঁশ দিয়ে ঠেকানো হয়েছে ব্যাংকের ধসে পড়া ছাদের একাংশ। এমন অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলছে ব্যাংকিং কার্যক্রম। যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।

এদিকে, ব্যাংক কর্তৃপক্ষের এমন কার্মকাণ্ডে অবাক গ্রাহকরা। ভেঙে পড়া ছাদের ধস ঠেকাতে বাঁশের ব্যবহার দেখে অবাক হয়েছেন গ্রাহকরা। এ নিয়ে সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

জানা গেছে, গত ১১ জুন রাতে পূবালী ব্যাংকের জকিগঞ্জ বাজার শাখার ছাদের একাংশ ধসে পড়ে। এতে বেরিয়ে আসে ছাদের রড। এমন অবস্থায় মেরামতের জন্য ১২ জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত ওই শাখার ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু ১৭ জুন ফের ব্যাংক খোলা হলে দেখা যায়, ধসে পড়া কংক্রিট ও সিমেন্টের টুকরাগুলো ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাঁশ দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে। এ অবস্থায় চলছে ব্যাংকিং কার্যক্রম। এমনকি বাঁশ দিয়ে আটকানো ছাদের নিচে বসে অফিস করছেন কর্মকর্তারা।

এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের জকিগঞ্জ বাজার শাখার ম্যানেজার মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, হঠাৎ ছাদ ধসে পড়ার কারণে আমরা কয়েকদিন ব্যাংকের সব কার্যক্রম বন্ধ রাখি। পরে ইঞ্জিনিয়ারদের পরামর্শে সাময়িক সময়ের জন্য বাঁশ ও কাঠ দিয়ে ধসে পড়া অংশ মেরামত করা হয়েছে। আমাদের শাখাটি শিফট করা হবে। শাখা পরিবর্তনের কাজ প্রক্রিয়াধীন থাকায় পুরোপুরি কাজ করা হয়নি।

এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের সিলেটের আঞ্চলিক ম্যানেজার জিয়াউল হক বলেন, ছাদ ধসের ব্যাপারে আমরা অবগত আছি। শাখাটি অন্য জয়াগায় পরিবর্তন করা হবে। তাই বাঁশ ও কাঠ দিয়ে মেরামত করা হয়েছে। তবে গ্রাহকদের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনে পাত দিয়ে আরও মজবুত করা হবে।

এ বিষয়ে জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিজন কুমার সিংহ বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। ধসে পড়া ছাদ এভাবে মেরামত করে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখা ঠিক নয়। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত