খুলনার দাকোপ উপজেলার পানখালী ইউনিয়নে সরকারি রাস্তার পাশে অবৈধভাবে জায়গায় দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়া ৬ নং ওয়াডের খোনাগ্রামে পানি উন্নয়নবোর্ডের জায়গায় অবৈধভাবে পজিশন দেওয়ার কথা বলে আকরাম ও তার ছেলে আব্দুল্লা ফকির হাতিয়ে নিয়েছে বড় অংকের টাকা। পরবর্তীতে পানিউন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপে ঘর বাঁধারকাজ বন্ধ হয়েছে।
এলাকাবাসী ও ৩১নং পানিউন্নয়ন বোর্ডর কর্মকর্তা সুত্রে জানাযায়, ১ং পানখালী ইউনিয়নের ০৬ নং ওয়াডের খোনা গ্রামের স্লইস গেট সংগ্লন্ন ওয়াপদারাস্তার দুই পাশ্বে রাস্তার স্লোভের মাটি কেটে ঘরবাঁধার পাঁয়তারা করছে স্হানীয় স্বার্থ্যনেশী মহল। জানাজায় স্হানীয় আকরাম ফকির ও তার ছেলে আব্দুল্লা ফকির পানিউন্নয়ন বোর্ডের এ জায়গায় অবৈধভাবে পজিশন দিয়ে ঘরবাঁধার কথা বলে একই স্হানের আনিস ফকির, হারুন, আক্তার, এনামুল মোল্লা সহ আরো কয়েক জনের কাছথেকে বোর্ডের নাম ভাঙ্গিয়ে হাতিয়ে নিয়েছে বড় অংকের টাকা। এব্যাপারে আকরাম ফকির ও তার ছেলে আব্দুল্লা ফকির এর সাথে কথা হলে তাঁরা বলেন যারা ঘরবাঁধছে তাদের নিজেদের জায়গা। কোন টাকা পয়সা নেওয়া হয়নি। তবে – ভুক্তভোগী আক্তার ফকির জানান, টাকা আব্দুল্লা ও তাঁর বাবা আকরাম ফকির নিয়েছে, তবে কত টাকা নিয়েছে, তাহা আর জানতে চান না। এব্যাপারে ৩১ নং পোল্ডারের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা( এস, ও) গোপাল দত্ত তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদকে বলেন আমাকে আমার এক্সসেন আশরাফুল আলম স্যার বিষয়টি জানালে আমি ঘটনা স্হলে যাই এবং চলমান কাজ বন্ধ করে দেই। টাকা পয়সা লেনদেনের ব্যাপারে তদন্ত কাজ চলমান রয়েছে।
এব্যাপারে পানিউন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম এর সাথে মুটাফোনে কথা হলে তিনি বলেন,, খোনা গ্রামের আকরাম ফকির ও তার ছেলে আব্দুল্লা পানি উন্নয়নবোর্ডের জায়গায় অবৈধভাবে পজিশন দেওয়ার কথা বলে স্হানীয় বিভিন্ন ব্যাক্তির কাজ থেকে টাকা নিয়ে ঘরবাঁধার জন্য মাটির কাজ করছে । এমন সংবাদ পেয়ে আমি আমার অফিসের লোক ৭ই ডিসেম্বর দুপুরে ঘটনা স্হলে পাঠাই। বতমানে কাজ বন্ধ আছে। সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্হা করা হবে।.