বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দুর্গম ক্যাথোয়াই পাড়া ও কাগজি খোলা ১ ও ২ নং ওয়ার্ডে, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহার গৃহহীনদের ঘর নির্মাণে কোন ধরণের অনিয়মের সত্যতা পাননি বলে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিন কচি।
বাইশারীর ২ ব্যক্তি গত কিছু দিন আগে সাংবাদিক ও ইউএনও মহোদকে কারা অনিমের অভিযোগ গেল সোমবার দুপুরে দীর্ঘ তদন্ত শেষে ইউএনও সাদিয়া আফরিন কচি জানান- ক্যাথোয়াই পাড়ার কিছু ঘরের বিষয়ে অভিযোগ এসেছিলো। তখন সরেজমিনে তদন্তে গেলে বক্তব্যে উঠে আসে থোয়াইমং চিং নামের এক ব্যাক্তি যার দোকান আছে, তাকে পাঁচ হাজার টাকা দিতে হয়েছে। সেই বক্তব্যের ভিডিও আছে। তবে পরবর্তীতে জানা গেল, সে যে পাঁচ হাজার টাকা নিয়েছিলো তা দোকানের পাওনা টাকা ছিলো। সেই টাকার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ঘরের কোন সম্পর্ক নেই। যারা ঘর পেয়েছে তাদের জন প্রতি জিজ্ঞাসাবাধ করা হয়। তখন তারা জানালো ঘর নির্মাণের জন্য কাউকে টাকা দিতে হয়নি। থোয়াইমং চিং কে নোটিশ দিয়েছিলাম। তিনি তার তথ্য-প্রমাণ দেখিয়েছে। এ ব্যাপারে অপপ্রচারে কান না দেওয়ার অনুরোধ জানান ইউএনও।
বাইশারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তাহের মোর্শেদ জানান- বাইশারীর সম্মানিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোঃ আলম কোম্পানিকে রাজনৈতিকভাবে ঘায়েল করার জন্য উপকারভোগীদের দমক দিয়ে মিথ্যা ভিডিও তৈরী করে ফেসবুক এবং গণমাধ্যমে অপপ্রচার চালান দলের কিছু হাইব্রিড নেতা। যা আজ মিথ্যা হিসাবে প্রমানিত হলো। তারা মন্ত্রী বীর বাহাদুরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করতে চান।
ভবিষ্যতে তাদের দাত ভাঙা জবাব দেওয়া হবে। অপদিকে ঐদিন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের পর নাইক্ষ্যংছড়ি কয়েক জন সাংবাদিক সড়েজমিনে গিয়ে যাচাই- বাছাই করে সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপকার ভোগীদের ভিডিও ধারণ করে ঐ ভিডিও পোষ্ট দিলে তেলে বেগোনে জ্বলে উঠে আলম চেয়ারম্যানের গুটি কয়েক পতিপক্ষ। নিউজ হওয়ার পর ইউএনও মহোদয় বিষয়টি তদন্ত করার পর এ খবর আবারো সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হলে বেডে যায় বাইশারী ইউপি চেয়ারম্যানের জনপ্রিয়তা।