আজ - বুধবার, ২৫শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১০ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, (শীতকাল), সময় - রাত ১০:৪৭

বাগেরহাট জেলা আ’লীগের ত্রি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

আবুল বারাকাত :: বর্ণিল আয়োজনে বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি – বার্ষিক সম্মেলন শেষ হয়েছে। সম্মেলনে সভাপতি ডা. মোজাম্মেল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুজ্জামান টুকু পুণরায় মনোনীত হয়েছেন।  


সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে আংশিক কমিটির ঘোষণা দেন প্রধান অতিথি বাগেরহাট-১ আসনের সাংসদ বঙ্গবন্ধু ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ হেলার উদ্দিন

আজকের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে প্রথম অধিবেশন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পিযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য।


বাঘেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নকিব নজিবুল হক নজু’র সঞ্চালনায় জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. মোজাম্মেল হোসেন এমপি’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ বঙ্গবন্ধু ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ হেলাল উদ্দিন। 

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য মির্জা আজম, জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য এসএম কামাল হোসেন, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য তরুণ সংসদ শেখ তন্ময়,বাগেরহাট জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. মোজাম্মেল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুজ্জামান টুকু, যশোর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম, খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক প্রমুখ।

উদ্বোধনী বক্তব্যে পিযুষ কান্তি ভট্টাচার্জ বলেন, দেশে কোন অভাব নেই। দেশ এখন খাদ্যে সয়ংসম্পূর্ণ। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। 

সম্মেলন উপলক্ষে সকাল থেকেই বাগেরহাট জেলার ৯ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে দলীয় নেতা-কর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুনসহ মিছিল নিয়ে সম্মেলনস্থলে আসেন।সম্মেলনকে ঘিরে দলকে সুসংগঠিত করতে গত জুলাই মাস থেকে জেলার প্রায় সাত শতাধিক ইউনিটকে ঢেলে সাজানোর কাজ শুরু করেন দলের শীর্ষ নেতারা। জেলা ৭৫টি ইউনিয়নের মধ্যে মোরেলগঞ্জ উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা বাদে ৬৮টি ইউনিট ও নয় উপজেলার নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। দল পূর্নগঠনে কাজ শেষ হয় গত নভেম্বরের ২৮ তারিখে। এরমধ্যে তৃণমূলের ষাট থেকে সত্তর ভাগ নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয় সরাসরি ভোটের মাধ্যমে। তবে নয় উপজেলার কোন কমিটিতেই ভোট হয়নি। সমঝোতার মাধ্যমে কমিটি গঠিত হয়।

আরো সংবাদ