মামলা সূত্রে জানা যায় , কুলসুম বেগমের মেয়েকে আসামি হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে উত্যক্ত করে আসছিলেন। এ বিষয়ে কুলসুম বেগম স্থানীয় ইউপি মেম্বারকে জানালে হৃদয়সহ অন্য আসামিরা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। গত ৩০ জুলাই সকাল ১০টার দিকে আসামিরা তার বাড়িতে যায়। এ সময় আসামি হৃদয় তার সাথে তার মেয়েকে বিয়ে অথবা তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। কুলসুম বেগম তাদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় খুন জখমের হুমকি দিয়ে চলে যায়। এ ঘটনায় কুলসুম বেগম মামলা করতে পারেন এমন সংবাদ পেয়ে ১ আগস্ট বিকেলে ফের তার বাড়িতে চড়াও হয় আসামিরা। এ সময় তারা আবারও মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব অথবা তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। আসামিদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কুলসুম বেগমকে মারপিট করে জখম করে। বাধ্য হয়ে আদালতের আশ্রয় নেন কুলসুম।