আজ - মঙ্গলবার, ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, (শরৎকাল), সময় - রাত ২:৩৩

যশোর আমদানি বেশি থাকলেও কমেনি ইলিশ মাছের দাম।

যশোরে ইলিশ মাছের আমদানি বাড়লেও দাম কমেনি। এ সপ্তাহে চালের কেজিতে আরও ২ টাকা বেড়েছে। তবে কাঠেরপুলে গরুর মাংসের কেজিতে ৫০ টাকা কমেছে। শুক্রবার বড় বাজারে গিয়ে এমন চিত্র দেখা যায়।
যশোরের বড় বাজারে ইলিশের আমদানি বেড়েছে। বরিশাল, ভোলা ও বরগুনার পাইকারি ব্যবসায়ীরা তাদের ইলিশ বিক্রির জন্য যশোরে আড়তে পাঠাচ্ছেন। শুক্রবার বাজারে গিয়ে দেখা যায়, নদীর এক কেজি সাইজের ইলিশ খুচরা দরে বিক্রি হচ্ছে ১৬শ টাকা, ৮শ/৯শ গ্রাম ওজনের ইলিশের

যশোরে ইলিশ মাছের আমদানি বাড়লেও দাম কমেনি। এ সপ্তাহে চালের কেজিতে আরও ২ টাকা বেড়েছে। তবে কাঠেরপুলে গরুর মাংসের কেজিতে ৫০ টাকা কমেছে। শুক্রবার বড় বাজারে গিয়ে এমন চিত্র দেখা যায়।
যশোরের বড় বাজারে ইলিশের আমদানি বেড়েছে। বরিশাল, ভোলা ও বরগুনার পাইকারি ব্যবসায়ীরা তাদের ইলিশ বিক্রির জন্য যশোরে আড়তে পাঠাচ্ছেন।

শুক্রবার বাজারে গিয়ে দেখা যায়, নদীর এক কেজি সাইজের ইলিশ খুচরা দরে বিক্রি হচ্ছে ১৬শ টাকা, ৮শ/৯শ গ্রাম ওজনের ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩শ টাকা, ৫শ/৬শ গ্রাম ওজনের ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১শ টাকা, ৩টায় কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৭শ টাকা। আর সাগরের ইলিশ ৪টায় কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা।

বিক্রেতা এরশাদ আলী জানান, বাজারে ইলিশের আমদানি বাড়লেও দাম কমেনি। তিনি আরও জানান, সাগরের লোনা পানির ইলিশ তুলনামূলকভাবে একটু কম দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে নদীর মিষ্টি পানির সুস্বাদু ইলিশের দাম এখনও বেশি।
আড়তদার শেখ পিয়ার মুহাম্মদ জানান, তিনি শুক্রবার ১ কেজি ২শ থেকে ১ কেজি ৩শ গ্রাম ওজনের নদীর ইলিশ পাইকারি দরে প্রতি মণ বিক্রি করেছেন ৬৫ হাজার টাকা (প্রতি কেজি ১৬শ ২৫ টাকা)আর ৮শ/৯শ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি করেছেন ৬০ থেকে ৬১ হাজার টাকা (প্রতি কেজি ১৫শ ২৫ টাকা)। তিনি আরও জানান, বাজারে নদীর ইলিশ আমদানি হচ্ছে কম।
এদিকে বড় বাজার কাঠেরপুলে বিক্রেতারা এ সপ্তাহে গরুর মাংসের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। সাড়ে ৭শ টাকা থেকে প্রতি কেজিতে ৫০ টাকা কমিয়ে ৭শ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তবে বিক্রেতা রাজ বিফ হাউজের স্বত্বাধিকারী মো. আব্বাস জানান, ৭শ টাকা দরে বিক্রি করলেও মানভেদে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬শ৮০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, শহর ও শহরতলীর বেশ কিছু স্থানে গরুর মাংসের কেজি ৬শ ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে চালের দাম আরও এক দফা বেড়েছে। শুক্রবার বড় বাজার চালবাজারে গিয়ে দেখা যায়, বাংলামতি চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৮৬ থেকে ৮৮ টাকা, গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ৮৪ থেকে ৮৬ টাকা। বিআর- ৪৯ চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ৫৬ থেকে ৫৮ টাকা। তাছাড়া মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৬ টাকা, কাজললতা চাল ৬৪ টাকা, বিআর-২৮ চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, বিআর-৬৩ চাল ৬৬ থেকে ৬৮ টাকা ও নূরজাহান চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৪ টাকা। যশোর চাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সুশীর কুমার বিশ^াস জানান, হাটে ধানের দাম বেশি এ কারণে চালের দাম কমছে না। তিনি সামনের দিনে চালের দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন।

 

কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩শ টাকা, ৫শ/৬শ গ্রাম ওজনের ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১শ টাকা, ৩টায় কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৭শ টাকা। আর সাগরের ইলিশ ৪টায় কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা।

বিক্রেতা এরশাদ আলী জানান, বাজারে ইলিশের আমদানি বাড়লেও দাম কমেনি। তিনি আরও জানান, সাগরের লোনা পানির ইলিশ তুলনামূলকভাবে একটু কম দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে নদীর মিষ্টি পানির সুস্বাদু ইলিশের দাম এখনও বেশি।
আড়তদার শেখ পিয়ার মুহাম্মদ জানান, তিনি শুক্রবার ১ কেজি ২শ থেকে ১ কেজি ৩শ গ্রাম ওজনের নদীর ইলিশ পাইকারি দরে প্রতি মণ বিক্রি করেছেন ৬৫ হাজার টাকা (প্রতি কেজি ১৬শ ২৫ টাকা)আর ৮শ/৯শ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি করেছেন ৬০ থেকে ৬১ হাজার টাকা (প্রতি কেজি ১৫শ ২৫ টাকা)। তিনি আরও জানান, বাজারে নদীর ইলিশ আমদানি হচ্ছে কম।
এদিকে বড় বাজার কাঠেরপুলে বিক্রেতারা এ সপ্তাহে গরুর মাংসের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। সাড়ে ৭শ টাকা থেকে প্রতি কেজিতে ৫০ টাকা কমিয়ে ৭শ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তবে বিক্রেতা রাজ বিফ হাউজের স্বত্বাধিকারী মো. আব্বাস জানান, ৭শ টাকা দরে বিক্রি করলেও মানভেদে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬শ৮০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, শহর ও শহরতলীর বেশ কিছু স্থানে গরুর মাংসের কেজি ৬শ ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে চালের দাম আরও এক দফা বেড়েছে। শুক্রবার বড় বাজার চালবাজারে গিয়ে দেখা যায়, বাংলামতি চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৮৬ থেকে ৮৮ টাকা, গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ৮৪ থেকে ৮৬ টাকা। বিআর- ৪৯ চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ৫৬ থেকে ৫৮ টাকা। তাছাড়া মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৬ টাকা, কাজললতা চাল ৬৪ টাকা, বিআর-২৮ চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, বিআর-৬৩ চাল ৬৬ থেকে ৬৮ টাকা ও নূরজাহান চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৪ টাকা। যশোর চাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সুশীর কুমার বিশ্বাস জানান, হাটে ধানের দাম বেশি এ কারণে চালের দাম কমছে না। তিনি সামনের দিনে চালের দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন।

 

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত