আজ - সোমবার, ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, (শীতকাল), সময় - সকাল ১১:১৯

যশোর সদর উপজেলা উপ-নির্বাচন; জোরালো আলোচনায় শাহারুল ইসলাম

নিজেস্ব সংবাদদাতা।। আগামী ৭ অক্টোবর যশোর সদর উপজেলা উপ-নির্বাচন। বিষয়টি পুরো ‘টক অব দ্যা টাউনে’ পরিণত হয়েছে। গোটা উপজেলার রাজনৈতিক মহলে চলছে জোর আলোচনা। কে হবে ৪৩৫.৪০ বর্গকিলোমিটার এলাকার ১৫ টি ইউনিয়ন এবং ১ টি পৌরসভার ২৭৭ টি গ্রামের অভিভাবক? কে পাচ্ছেন নৌকার মনোনয়ন? এমন আলোচনায় রাজনৈতিক অরাজনৈতিক পরিবেশ এখন অনেকটা সরগরম।

এর আগে এবছরের ০৩ জুন যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি নূরজাহান ইসলাম নীরা শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে মারা গেলে দ্বিতীয় বারের মত এ আসনে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়। গতবছরের ২১ জানুয়ারি যশোর-০৬ কেশবপুর আসনের সংসদ সদস্য ইসমাত আরা সাদেকের মৃত্যুর পর ওই আসনে লড়তে শাহীন চাকলাদার যশোর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং দলীয় প্রতীক নৌকা নিয়ে কেশবপুর আসনের এমপি নির্বাচিত হন। ফলে শূন্য ঘোষিত পদে গত ১৫ সেপ্টেম্বর উপজেলা পরিষদের উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা হলে নুর জাহান ইসলাম নীরা দলের মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হন।

যশোর সদর উপজেলা উপ-নির্বাচনে নৌকা প্রতিকের মনোনয়ন চাচ্ছেন ২০১৯ সালের ১৬ ই নভেম্বর উপজেলার তৃণমূল আওয়ামীলীগের গণতান্ত্রিক পন্থায় প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত যশোর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম। ঐদিন ইউনিটের ৫৪৬ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ৫৩৪ জন ভোট দেন। যার মধ্যে ৩০৪ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন শাহারুল ইসলাম।

যশোর সদর উপজেলাধীন ১৫ টি ইউনিয়নের প্রায় ১০ টিরও বেশি নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান, বেশিরভাগ ইউপি সদস্য এবং প্রায় প্রতিটি ইউনিয়ন, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি,সাধারণ সম্পাদকের সাথে কথা বললে তারা ঐ আসনে শাহারুল ইসলামকে বিবেচনা করছেন বলে জানা যায়। চায়ের চুমুকে এ উপজেলাধীন সর্ব শ্রেণী পেশার মানুষের আলোচনায় উঠে আসছে কর্মীবান্ধব এই নেতার নাম।

তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বলছেন, এর আগে উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে নিরঙ্কুষ বিজয়ই শাহারুল ইসলামের জনপ্রিয়তার প্রমান দেয়। তাদের দাবী, গাঁ ফাটা পা ফাটা আওয়ামী পরিবারের প্রতিটি ইউনিটের নেতা কর্মী বা সমর্থকের সবথেকে কাছের মানুষ শাহারুল ইসলাম। তাদের একমাত্র চাওয়া শাহারুল ইসলামকে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দেওয়া হোক। তারা এরই মধ্যে শাহারুল ইসলামকে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের মনোনয়নের দাবী তুলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা করছেন। তফসিল ঘোষনার পর থেকেই তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “শাহারুল ইসলামকে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে শেখ হাসিনার মনোনিত প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই” এই দাবি জানাচ্ছেন।

সম্প্রতি মরনঘাতী ভাইরাস কোভিড-১৯ মোকাবেলায় ১৫ টি ইউনিয়নে ত্রাণ বিতরণ এবং নিজেই কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যাক্তিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোজ খবর নেওয়ার বিরল দৃষ্টান্ত রেখেছেন শাহারুল ইসলাম। এসব কাজের জন্য সাধারণ জনগণ কতৃক মানবতার মহানায়ক স্বীকৃতি পেয়েছেন এই আওয়ামীলীগ নেতা।

তবে যশোর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদের উপ নির্বাচনে শাহারুল ইসলামসহ প্রায় দুই ডজন নেতাকর্মী দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। তারা হলেন, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি মরহুম আলী রেজা রাজুর স্ত্রী ফিরোজা রেজা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মরহুম এডভোকেট শরীফ আব্দুর রাকিবের স্ত্রী সাবেক এমপি আলেয়া আলেয়া আফরোজ, যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সহ সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু, সহ সভাপতি হুমায়ুন কবীর কবু, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা ফরিদ আহম্মেদ চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট আবু সেলিম রানা, কাজী বর্ণ উত্তম, দেলোয়ার হোসেন দীপু, এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল, জিয়াউল হাসান হ্যাপি, এডভোকেট সেতারা খাতুন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লাইজু জামান, শহর আওয়ামী লীগের অন্যতম নেতা ফিরোজ খাঁন, জেলা পরিষদ সদস্য হাজেরা পারভীন, উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুল, ভাইস চেয়ারম্যান জ্যোৎনা আরা মিলি, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি ফয়সাল খান, সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান মাহমুদ বিপুল, জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ মুনির হোসেন টগর ও মাশুক হাসান জয়। এ ছাড়াও বিচ্ছিন্নভাবে আরও কয়েকজন নেতার নাম শোনা যাচ্ছে।

শাহারুল ইসলামের রাজনৈতিক পরিচিতি।।

শাহারুল ইসলাম ১৯৯২ সালে ৯ নং আরবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সস্পাদক  নির্বাচিত হন। দু বছরের মধ্যেই ১৯৯৪ সালে যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পান তিনি। টানা ৯ বছর পর ২০০২ সালে তিনি যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক নির্বাচিত হন। এরপর তিনি ২০০৩ সালে যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। শাহারুল ইসলাম ২০১৬ সালে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৬ ই নভেম্বর তৃণমূল আওয়ামীলীগের প্রতক্ষ ভোটে নির্বাচিত যশোর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে এখনও দায়িত্বরত আছেন। আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ হাসিনা কর্তৃক মনোনীত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ২০১৬ ইং সালে নৌকা প্রতীক পেয়ে নির্বাচিত হয়ে আরবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে এখনও দায়িত্বরত আছেন।

শাহারুল ইসলামের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন।।

যশোর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম ১৯৯০ সালে তৎকালীন শৈর-শাসক এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী বি.এন.পির মনগড়া জাতীয় নির্বাচন ও তত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাজপথে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালের ১২ই জুন জননেত্রী শেখ হাসিনার আহবানে জাতীয় নির্বাচনে দলকে জয়ী করানোর জন্য নেতৃত্ব দিয়ছিলেন। ২০০১ সালে খালেদা-নিজামী জোট সরকার বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১/১১ নির্বাচন কমিশন ও বি.এন.পি কর্তৃক নিযুক্ত তত্বাবধায়ক সরকার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। মঈন-উর-আহম্মেদ ও ফকরুদ্দীন আহম্মেদ তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনার মুক্তির দাবীতে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।২০১৪ সালের ৫ ই জানুয়ারির পূর্বে ও পরবর্তী মুহুর্তে জীবন বাজী রেখে জামাত-বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে দলকে বিজয়ী করতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি ২০০৮ সালের ২৯শে ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা জয়লাভ করার পর ভিশন ২০/২১ বাস্তবায়নে নেত্রীর নির্দেশে সকল উন্নয়র কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করেন।

রাজনৈতিক কর্মকান্ডে নির্যাতনের শিকার।।

১৯৯১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বি.এন.পি – জামাত জোট সরকারের পৈশাচিক রাষ্ট্র পরিচালনার বিরুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদান ও জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সকল আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে অবস্থান করার কারণে ১৯৯০-১৯৯৬ ও ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মোট ৪১ (একচল্লিশ) বার মিথ্যা, ষড়যন্ত্র ও হয়রানী মূলকভাবে পুলিশী গ্রেফতার ও কারা বরণ করেছেন শাহারুল ইসলাম।

সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন।।

শাহারুল ইসলাম যশোর সদর হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির আজীবন সম্মানিত সদস্য। ১৯৯৬ সালে যশোর বিমান বন্দর লোড-আনলোড হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০১৬ ও ২০১৯ সালে বালিয়া ভেকুটিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ২০১৮ সালে পুলেরহাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৫ সালে বালিয়া ভেকুটিয়া বাজার দোকান মালিক সমিতির  সম্মানিত সদস্য নির্বাচিত হয়ে বর্তমান পর্যন্ত ৩ (তিন) বার দায়িত্বরত আছেন। বালিয়া ভেকুটিয়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্য। ২০২০ সালে বালিয়া ভেকুটিয়া পশ্চিম পাড়া মুক্তেশ্বরী বায়তুন – নুর জামে মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন পরবর্তী প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আরবপুর ইউনিয়নের প্রত্যেকটি গ্রাম পাড়া মহল্লায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দুর্নীতি  নির্মুলসহ যুবকদের খেলাধুলার সাজ-সরঞ্জাম এবং নানা মুখী উন্নয়ন কর্মকান্ডে সর্বসময় এলাকাবাসীর সাথে শতস্ফুর্ত অংশগ্রহন করে আসছেন শাহারুল ইসলাম।

বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাস এ গৃহিত কর্মসূচী।।

বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাস এর প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশে দেখা দেওয়ার সাথে সাথে বিশ্ব মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মহান আল্লাহুর অশেষ রহমতে আরবপুর ইউনিয়নের নিন্ম ও মধ্য আয়ের পরিবারের মাঝে সরকার কর্তৃক প্রদেয় ও নিজস্ব অর্থায়নে ২৬ শে মার্চ ২০২০ হতে করোনার প্রথম ধাপে ৩০ (ত্রিশ) হাজার পরিবারের মাঝে এবং ২০২১ সালে দ্বিতীয় ধাপে ২০ (বিশ) হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ০১ আগষ্ট হইতে ৩১ শে আগষ্ট ২০২০ পর্যন্ত গণভোজের গণজমায়েত এড়ানোর স্বার্থে সামাজিক নিরাপত্তার কারণে ০২ (দুই) হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী পৌছে দিন তিনি। ২০২১ সালের ০১ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস পালন করেছেন তিনি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ১৫ টি ইউনিয়নে ২৫৭ টি গ্রামের ১৩৫ টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন প্রতিবন্ধী, অসহায় মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের মাঝে নিজস্ব তত্ত্বাবাধনে খাদ্য ও উপহার সামগ্রী, পবিত্র কোরআন শরীফ, টুপি, তসবিহ, জায়নামাজ, ছাতাসহ হুইল চেয়ার, অটো ভ্যান, সেলাই মেশিন বিতরন অব্যহত রেখেছেন তিনি।পবিত্র ঈদুল ফিতর/২০-২১ উপলক্ষে সমগ্র ইউনিয়ন ব্যাপী দুই ধাপে নিন্ম আয়ের প্রায় পাঁচহাজার সাতশত পরিবারের মাঝে মুরগী বিতরন করে আলোড়ন সৃষ্টি করেন তিনি।কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ১৫ টি ইউনিয়নের সকল শ্রেনি-পেশার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে নানা কর্মসূচী গ্রহণ করেছেন তিনি।

পারিবারিক রাজনৈতিক পরিচিতি।।

শাহারুল ইসলামের পিতা মৃত শুকুর মোড়ল ১৯৭১ইং সালে স্বাধীনতা সংগ্রামে মুজিব বাহিনীর সদস্য এবং সকল কর্মকান্ডে সক্রিয় সহযোগিতা করেন এবং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। তার জোষ্ঠ ভ্রাতা মোঃ বাহারুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের সক্রিয় ত্যাগী কর্মী। প্রয়াত রওশন আলী সমবায় সমিতি লিঃ (মোমিননগর) এ চাকুরী করেন। কনিষ্ট ভ্রাতা মোঃ খাইরুল ইসলাম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য থাকা অবস্থায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরীতে যোগদান করেন।

আরো সংবাদ