গতকাল রাত ৯ টার দিকে গোড়পাড়া পুলিশ ক্যাম্পের এসআই সালাউদ্দিন খান সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ শার্শা, হরিনাপোতা পার্কের মোড়ে অবস্থান কালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানিতে পারেন, শার্শা ২নং লক্ষনপুর ইউনিয়নের হরিনাপোতা (পূর্বপাড়া) গ্রামের মুনসুর হোসেন (৩৫) এর বসত বাড়ীর পিছনে টয়লেটের সেপ্টি টেংকির মধ্যে মাদকদ্রব্য গাঁজা আছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১০.২০ সময় শার্শা ২নং লক্ষনপুর ইউনিয়নের হরিনাপোতা (পূর্বপাড়া) গ্রামের পলাতক আসামী মুনসুর হোসেনের বসত বাড়ীর পিছনে টয়লেটের টেংকির কাছে পৌছাইলে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দুইজন ব্যক্তি দৌড়ে পালিয়ে যায় এবং পুলিশের টর্চ লাইটের আলোতে পলাতক ১জন আসামীকে সাক্ষীগণ সনাক্ত করেন। পলাতক আসামী মুনসুর হোসেন (৩৫), পিতা-মোঃ খোরশেদ আলী, মাতা-তাহারুন নেছা, সাং-হরিনাপোতা (পূর্বপাড়া), থানা-শার্শা, জেলা-যশোর এর বসত বাড়ীর পিছনে টয়লেটের সেপ্টি ট্যাংকি তল্লাশী করিয়া ট্যাংকির মধ্যে থেকে ১টি নীল রংয়ের ড্রাম তল্লাশীকালে ড্রামের ভিতর রাখা ৯ পোটলা গাঁজা, প্রতিটি পোটলার ওজন ২ কেজি করে মোট ১৮ কেজি গাজা,
গোড়পাড়া পুলিশের অন্য একটি অভিযানে ক্যাম্পের এসআই সালাউদ্দিন খান সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ শার্শা থানাধীন হরিনাপোতা (পূর্বপাড়া) গ্রামে অবস্থান কালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানিতে পারেন যে, শার্শা ২নং লক্ষনপুর ইউনিয়নের হরিনাপোতা (পূর্বপাড়া) গ্রামের জনৈক মোঃ ডালিম মোড়লের বাড়ীতে গাঁজা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়ছে। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল রাত ২২.৩৫ সময় শার্শা ২নং লক্ষনপুর ইউনিয়নের হরিনাপোতা (পূর্বপাড়া) গ্রামের পলাতক আসামী মোঃ ডালিম মোড়লের বাড়ীর পশ্চিম পাশে গোয়াল ঘরের কাছে পৌছাইলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ত জন ব্যক্তি দৌড়ে পালানোর চেষ্টা কালে আসামী আয়না মতি (৪০) অভিযান চালিয়ে আটক করে গোড়পাড়া পুলিশ। অপর আসামী ডালিম মোড়লের বাড়ির পশ্চিম পাশে গোয়াল ঘরের মধ্যে মাটির নিচে পোতা অবস্থায় ১ টি নীল রংয়ের ড্রামের মধ্যে হতে ১০ পোটলা মাদকদ্রব্য গাঁজা, যাহার প্রতিটি পোটলার ওজন ০২(দুই) কেজি করে মোট =২০ (বিশ) কেজি মাদকদ্রব্য গাঁজা উদ্ধার করা শার্শা গোড়পাড়া পুলিশ। দুটি অভিযানে মোট ৩৮ কেজি গাজা উদ্ধার করে গোড়পাড়া পুলিশ।