সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগের শামসুন্নাহার হলের সভাপতি নিপু ইসলাম তন্বী বলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ‘বিতর্কিত’ ওই কমিটি ভেঙে না দিলে বিক্ষোভ, অনশনসহ আমরা গণপদত্যাগ করবো।
রোকেয়া হলের সভাপতি লিপি আক্তার বলেন, তদন্ত কমিটি মানি না। যারা হামলা করেছে তাদের দিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। শোভন-রাব্বানীর প্রত্যক্ষ নির্দেশে আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। আবার তারা হামলাকারীদের দিয়ে তদন্ত কমিটি করেছে। আমরা বিশ্বাস করি যদি বঙ্গবন্ধু কন্যার কাছে সঠিক তথ্য যায়, তাহলে তিনি বিতর্কিত এ কমিটি ভেঙে দেবেন।
জসীম উদ্দিন হলের সাধারণ সম্পাদক শাহেদ খান বলেন, আমরা আর কোনো আওয়ামী লীগ নেতার আশ্বাসে আশ্বস্ত হতে চাই না। ডাকসু নির্বাচনের আগেও তারা আমাদের বিভিন্নভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন। কিন্তু তারা তাদের ওয়াদা ভঙ্গ করেছেন। আমরা এখন প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে আছি। তিনি যে নির্দেশনা দেবেন আমরা তা মেনে নেব।
প্রসঙ্গত, গতকাল সোমবার বিকেলে ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করে ছাত্রলীগ। এরপর থেকেই ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা তাদের প্রতিক্রিয়া জানান। এমনকি মধুর ক্যান্টিনে তাদের মধ্যে মারামারির ঘটনাও ঘটে।