এছাড়া রোববার এখানে আরও ১০ জন চিকিৎসক এবং ৪০ জন নার্স যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. রবিউল হাসান।
এছাড়া নতুন আরও একটি অক্সিজেন প্লান্ট স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। এ প্লান্ট বসাতে দিন দশেক সময় লাগতে পারে।
ডা. রবিউল জানান, রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ইতোমধ্যে করোনা ইউনিটে বিদ্যমান ১০০ শয্যার সঙ্গে আরও ৩০টি শয্যা চালু করা হয়েছে। হাসপাতালের সাবেক গ্যাস্ট্রোঅ্যান্টোলজি বিভাগে নতুন করে ৩০টি শয্যা দেওয়ার কাজ শনিবার শুরু হয়।
তিনি জানান, খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের এখানে ১০ জন চিকিৎসক এবং ৪০ জন নার্সকে ডেপুটেশনে নিযুক্তির চিঠি পেয়েছেন শনিবার।
চলতি সপ্তাহের মধ্যে হাসপাতালের করোনা ইউনিট ১৬০ শয্যায় উন্নীত করা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন তিনি।
হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, বর্তমানে অধিকাংশ রোগীই তীব্র উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।
শনিবার এ হাসপাতালে ১৩১ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় একজন শনাক্ত রোগী এবং উপসর্গ নিয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ মেহেদী নেওয়াজ জানান. খুলনা মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে শুক্রবার ৩৩৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১১৬ জনের করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়।