আজ - মঙ্গলবার, ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, (শীতকাল), সময় - রাত ১২:২৬

গত দুদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে যশোর

তাপদাহে পুড়ছে যশোর। তাঁতানো-পোড়ানো রোদে দমবন্ধ অবস্থা যশোরের প্রকৃতিতে। এখানকার তাপপ্রবাহ মাঝারি ধরনের হলেও পড়েছে প্রচণ্ড গরম।

সোমবার (১৭ মে) থেকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। এদিন যশোরে তাপমাত্রার পারদ গিয়ে ঠেকে ৩৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। দিনভর সূর্য যেন আগুন ঢেলেছে। ফলে গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা। হাঁসফাঁস দশা প্রাণীকূলেরও। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষও দমবন্ধ করা গরমে পড়েছেন অপরিসীম কষ্টে।

জানা যায়, চৈত্রের শুরু থেকেই যশোরে গরমের এমন দাপট চলছে। বেশির ভাগ দিনই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ছে যশোর।

আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস বলছে, যশোরের উপর দিয়ে বয়ে চলা মাঝারি এ তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তবে ঝড়-বৃষ্টিরও কথাও বলা হচ্ছে পূর্বাভাসে। অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছে অধিদফতর। এছাড়া দিনে ও রাতে তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধির আভাস দিয়েছে।

এদিকে, গরমের দাপট চরমে ওঠায় মৌসুমী ফলের দোকানে মানুষের ভিড় দেখা যায়। গরম থেকে বাঁচতে রাস্তার পাশে তালের শাঁস খেতে দেখা যায় পথচারীদের।এছাড়া তরমুজ, বাঙ্গি, লিচুর মত রসালো ফলের বিক্রি বেশ বেড়েছে।এছাড়া শহরের রাস্তার পাশের শরবতের দোকানেও ছিল ক্রেতাদের ভিড়।

তাপদাহে পুড়ছে যশোর। তাঁতানো-পোড়ানো রোদে দমবন্ধ অবস্থা যশোরের প্রকৃতিতে। এখানকার তাপপ্রবাহ মাঝারি ধরনের হলেও পড়েছে প্রচণ্ড গরম।

সোমবার (১৭ মে) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। এদিন যশোরে তাপমাত্রার পারদ গিয়ে ঠেকে ৩৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। দিনভর সূর্য যেন আগুন ঢেলেছে। ফলে গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা। হাঁসফাঁস দশা প্রাণীকূলেরও। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষও দমবন্ধ করা গরমে পড়েছেন অপরিসীম কষ্টে।

জানা যায়, চৈত্রের শুরু থেকেই যশোরে গরমের এমন দাপট চলছে। বেশির ভাগ দিনই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ছে যশোর।

আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস বলছে, যশোরের উপর দিয়ে বয়ে চলা মাঝারি এ তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তবে ঝড়-বৃষ্টিরও কথাও বলা হচ্ছে পূর্বাভাসে। অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছে অধিদফতর। এছাড়া দিনে ও রাতে তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধির আভাস দিয়েছে।

এদিকে, গরমের দাপট চরমে ওঠায় মৌসুমী ফলের দোকানে মানুষের ভিড় দেখা যায়। গরম থেকে বাঁচতে রাস্তার পাশে তালের শাঁস খেতে দেখা যায় পথচারীদের।এছাড়া তরমুজ, বাঙ্গি, লিচুর মত রসালো ফলের বিক্রি বেশ বেড়েছে।এছাড়া শহরের রাস্তার পাশের শরবতের দোকানেও ছিল ক্রেতাদের ভিড়।

আরো সংবাদ