আজ - শুক্রবার, ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, (গ্রীষ্মকাল), সময় - সন্ধ্যা ৬:৪৩

কেশবপুর বিকাশে প্রতারণা ৪৩ হাজার টাকা খোয়া গেলো সাইকেল মিস্ত্রির।

 

কেশবপুরে বিকাশে প্রতারণা চক্রের খপ্পরে পড়ে ১২ লাখ টাকার লোভে ৪৩ হাজার টাকা খোয়া গেলো দোরমুটিয়া গ্রামের ক্ষুদ্র সাইকেল মিস্ত্রি নজরুল ইসলামের।
প্রতারনার শিকার ক্ষুদ্র সাইকেল মিস্ত্রি নজরুল ইসলাম জানায় সে কেশবপুর উপজেলা ছোটদোরমুটিয়া গ্রামের ইসাহাক আলী মোড়লের পুত্র। তাঁর স্ত্রীর ফোনে ০১৮৮৭০৯১৮৬১ বিকাশ নাম্বার থেকে মোবাইলে জানানো হয়েছে তার বিকাশ লটারিতে ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বেঁধেছে। ঐ টাকা নিতে হলে ভ্যাট বাবদ ৪২শ টাকা পাঠাতে হবে। দোরমুটিয়াগ্রামের ক্ষুদ্র সাইকেল মিস্ত্রি নজরুল ইসলাম ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লোভে সে ৪২শ টাকা পাঠায়। তার পরে একে একে বিভিন্ন নাম্বারে তাদের কথামতো প্রথমে ১০ হাজার টাকা, তার পরে অন্য নাম্বারে ১৩ হাজার ৫শ টাকা, পরে আরো একটি নাম্বারে ১৯ হাজার ৩শ টাকা মোট ৪২ হাজার ৮শ টাকা পাঠায়। এর মধ্যে নজরুল ইসলাম বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট থেকে স্থানীয় বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে হাওলাত করে ২৭ হাজার ৮শ টাকা এজেন্টের কাছে দিয়ে অরো ৫ হাজার টাকা দিতে বলে। কেশবপুর ত্রিমোহিনী মোড়ের স্থানীয় বিকাশ এজেন্টের উপজেলার জাহানপুর গ্রামের ইমান আলী সরদারের ছেলে মাহবুবুর রহমান তার আগে পাঠানো বকেয়া ১৫ হাজার টাকা না দেওয়া পযর্ন্ত কোনো টাকা দিতে পারবেনা বলে নজরুল ইসলামকে জানায়। তারপর সে আগে যে নাম্বারে টাকা পাঠিয়েছে সেই নাম্বারে যোগাযোগ করলে তখনই জানতে পারে সে বিকাশে প্রতারণার শিকার হয়েছে।

আরো সংবাদ
যশোর জেলা
ফেসবুক পেজ
সর্বাধিক পঠিত